16.06.2020, SUNDAY
করোনা প্রতিরোধে উপযুক্ত খাদ্য তালিকা
Dear Sir/Madam,
Greetings from MBA Association!
করোনা প্রতিরোধে যেমন হবে খাদ্য তালিকা
লকডাউনে বাড়িতে থাকার কারণে স্বাভাবিক সময়ের তুলনায় কিছুটা কম ক্যালোরিযুক্ত খাবার খাওয়া দরকার। না হলে অতিরিক্ত ক্যালোরি ওজন বাড়িয়ে দিতে পারে। কার্বোহাইড্রেট জাতীয় খাবার যেমন ভাত, রুটি, মুড়ি, চিঁড়ে, সুজি পরিমাণে কম খাওয়া উচিত। তবে এসময় সালাত, ফল, স্যুপ, ছোলা, মুগডাল, বাদাম খাওয়া যেতে পারে।
নিম্নে দেওয়া সারা দিনের খাদ্য তালিকা
সকালে উঠে অল্প গরম জল আর এক টুকরো কাঁচা হলুদ খেলে গলার সমস্যা দূর হয়। একই সঙ্গে সর্দি, কাশি, ইনফ্লুয়েঞ্জাসহ অনেক রোগ প্রতিরোধ করতে পারে। কাঁচা হলুদ না থাকলে রান্নায় ব্যবহৃত খাঁটি গুঁড়ো হলুদ গরম জলে মিশিয়ে খাওয়া যেতে পারে।
ব্রেকফাস্ট থেকে ডিনার পরিমাণ হবে ওল্টানো পিরামিডের মতো। অর্থাৎ সকালের নাস্তা পরিমাণে অনেকটা বেশি। মধ্যাহ্নভোজ তার থেকে কম পরিমাণ আর রাতের খাবার অল্প। এই বিষয়ে পুষ্টিবিজ্ঞানীরা বলেন, ব্রেকফাস্ট হবে রাজার মতো আর ডিনার দরিদ্রদের মতো।
সকালের নাস্তা
সকালের নাস্তায় ডিমসিদ্ধ, ডাল আর সালাত, গাজর, খিচুড়ি, ক্যাপসিকাম, বিনস, বরবটি,সয়াবিনের বড়ি বা ডিম দিয়ে বাড়িতে বানানো চাওমিন, সুজি, স্যুপ, ওমলেট এসব প্রয়োজনমতো খাওয়া যেতে পারে । আর নাস্তা সেরে নিয়ে মিড মর্নিংয়ে একটা লেবু, আপেল, পেঁপে, শসা বা যে কোনও একটা ফল খেলে মন্দ হয় না।
দুপুরের খাবার
সাধারণ বাঙালি খাবার— ভাত, ডাল, সব্জি, মাছের ঝোল, চাটনি, শাকভাজা, লাউ, পেঁপে বা পটলের তরকারি খাওয়া যায়। তবে খাবারের সঙ্গে সালাত আর দই বেশ উপকারী।
বিকালের নাস্তা
ভেজা ছোলা, বাদাম দিয়ে ঝালমুড়ি বা চানাছুর খেতে পারেন। পরে চিনি ছাড়া লিকার চা আর বিস্কুট হলে জমে উঠবে বিকাল। তবে মনে রাখতে হবে বাড়িতে আছেন বলে একাধিক বার চা ও কফি পান করা মোটেও স্বাস্থ্যসম্মত নয়। দিনে সর্বোচ্চ চার–পাঁচ বারের বেশি চা-কফি পান করা ঠিক নয়।
রাতের খাবার
রাতের খাবার ৯টার মধ্যে খেয়ে নিতে পারলে ভাল হয়। খাবার অন্তত ২ ঘণ্টা পরে ঘুমোন উচিত। রুটি, ডাল, চানা, রাজমা, চিকেন সুবিধেমতো খাবেন। খাবার পর সহ্য হলে এক কাপ দুধ পান করলে ঘুম ভাল হয়।
করোনা মোকাবেলায় উপযুক্ত ডায়েট চার্ট বা সুষম খাবার হতে পারে একমাএ কার্যকারী সমাধান।
সকলের সুস্বাস্থ্য ও সুরক্ষা কামনা করছি।
15.06.2020, SUNDAY
Pulse Oximeter কিভাবে ব্যবহার করবেন এবং কখন হাসপাতালে যেতে হবে এ বিষয় পরার্মশ
Dear Sir/Madam,
Greetings from MBA Association!
রক্তে অক্সিজেন মাপার জন্য Pulse Oximeter ব্যবহার এবং কখন হাসপাতালে যেতে হবে এ বিষয় জেনে রাখা জরুরি –
করোনার যে লক্ষণ দেখা দেয়ার আগেই মরাত্নক হয়ে যায়–
করোনা আক্রান্ত রোগী হাত পা অথবা ঠোঁট নীল রং ধারন করলে বুঝতে হবে রোগীর অক্সিজেন এর পরিমাণ কমে গেছে। সেজন্য করোনার লক্ষণ দেখা দিলেই নিয়মিত অক্সিজেন মেপে দেখতে হবে। আমরা থার্মোর্মিটার দিয়ে যেমন জ্বর মাপি ।
রক্তে অক্সিজেন মাপার জন্য Pulse Oximeter ব্যবহার করা হয়। এখন অনেকেই এটার সাথে পরিচিত। দেরি না করেই যারা করোনার লক্ষণ নিয়ে বাসায় আছেন তাদেরকে পালস অক্সিমিটার কিনে ফেলার পরার্মশ রইল। ভালো দেখেই মেডিকেল রেটের ১টা নিবেন।
Oximeter কিভাবে ব্যবহার করবেন –
Pulse oximeter এর একপাশে চাপ দিলে আরেকপাশ খুলে যায়। সেখানে ১টা আংগুল ডুকিয়ে দিবেন যতটুকু পরিমাণ ডুকানো যায় নখটা উপরের দিকে রেখে। এরপর সুইচটা অন করে নিবেন। তারপর কিছু নাম্বার দেখা যাবে। শুরুতেই যে নাম্বার গুলা দেখবেন দেখে গাবড়ে যাবেন না। অক্সিমিটার কে সময় দিন কাজ করার জন্য। আপনি বড় বড় ২টা সংখ্যা দেখতে পারবেন। একজায়গায় লেখা আছে SpO2 এই জায়গার আশে পাশে যে সংখ্যাটা থাকবে সেটা দিয়ে বুঝাবে অক্সিজেন এর পরিমাণ বুঝাচ্ছে ।এরপর আরেকটা বড় সংখ্যার আশে পাশে PR( pulse rate ) লেখা থাকবে মিনিটে হার্ট কয়বার বিট করছে। নিচে যে টেউটা আছে সেটা গুরুত্বপূর্ণ। টেউ এর সাইজ দেখে বুঝতে পারবেন রক্ত চলাচল ঠিক আছে কিনা/অক্সিমিটার ঠিকভাবে কাজ করতে পারছে কিনা। অক্সিমিটার যদি পিছন থেকে চাপ দিলে আংগুলের চাপ পড়লে টেউ এর সাইজ কমে যাবে। আবার ছেড়ে দিলে টেউ এর সাইজ বড় হয়ে যাবে। যদি কোন কারনে রক্ত চলাচল ঠিক না থাকলে আংগুলটা বেঁকে আছে বা কোথাও চাপ লেগে আছে তখন টেউ এর সাইজ ঠিক থাকবে না এবং অক্সিমিটার সঠিকভাবে কাজ করতে পারবে না। সেকারনে অক্সিমিটার ঠিকভাবে ভরতে হবে এবং আংগুল সোজা রাখতে হবে আর সিগনালটা খেয়াল রাখতে হবে রক্ত চলাচল ঠিক হচ্ছে কিনা। তারপর যে সংখ্যা দেখতে পারবেন সেটা হচ্ছে আপনার সঠিক নাম্বার।
কখন হাসপাতালে যেতে হবে –
অক্সিমিটার সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ সংখ্যা হচ্ছে রক্তে অক্সিজেন এর পরিমাণ সাধারণত ৯৫ বা তার বেশি থাকে । তার চেয়ে কমে গেলে (অক্সিজেন এর অভাব)। ৯০ পর্যন্ত নামলে শুরুর দিকে বিপদ সংকেত। ৯০ এর নিচে নেমে গেলে রোগী মাঝামাঝি বিপদ এ আছে। ৮০ এর নিচে নামলে মারাত্নক দুশ্চিন্তার কারন। মনে রাখবেন ৯৫ এর নিচে নামলে চিকিৎসক এর কাছে যেতে হবে।
আরেকটা কারনে চিকিৎসক এর কাছে যেতে হবে অনেক করোনা রোগীর বসা থাকা অবস্থায় অক্সিজেন স্বাভাবিক থাকে।কিন্তু হাটার পর দেখা যায় অক্সিজেন এর পরিমান কমে গেছে।সেজন্য ৪০ কদম হেটে দেখেন অক্সিজেন এর পরিমান কত ? যদি ৩ পয়েন্ট পর্যন্ত নেমে যায় ৯৬ থেকে ৯৩ হলে হাসপাতালে যেতে হবে।
যাদের ফুসফুসের অথবা হার্ট এর রোগ আছে তাদের মধ্য অনেকের অক্সিজেন এর পরিমাণ এমনেতেই কম থাকে। তাদের জন্য ৮৯ বা ৯০ তাদের জন্য স্বাভাবিক ।তার নিচে নেমে গেলে চিকিৎসক এর কাছে যেতে হবে।
সকলের সুস্বাস্থ্য ও সুরক্ষা কামনা করছি।
13.06.2020, SATURDAY
করোনা লক্ষণ এবং খাদ্য নিরাপত্তা বিষয় পরামর্শ
Dear Sir/Madam,
Greetings from MBA Association!
যেসব লক্ষণ থাকলে বাসায় থেকে নিজের পরিচর্যা করতে পারে –
যেসব লক্ষণ দেখা দিলে দেরি না করে দ্রুত হাসপাতাল এ যাবেন –
(নোট – অন্য যে কোন কারনে যদি মনে হয় রোগী দ্রুত খারাপ হয়ে যাচ্ছে অথবা অন্যান্য রোগ আছে (ডায়বেটিস, উচ্চ রক্তচাপ ইত্যাদি) যা বাসায় কন্ট্রোলে রাখা যাচ্ছে না অথবা উপরে কলামে যেসব লক্ষন আছে সেগুলোর কোনটা যদি গুরুতর হয়ে যায়,তখন দ্রুত হাসপাতালে চলে যাবেন।
পারসোনাল হাইজিন বিষয় নিয়ে ইতিমধ্যে কম বেশি সতর্ক করা হয়েছে ।
তবে পাশাপাশি খাদ্য নিরাপত্তা বিষয় নিয়েও গুরুত্ব আরোপ করা জরুরি। এই খাদ্যাভ্যাস থেকেই করোনা ভাইরাসের মাত্রা বেড়ে গিয়েছিল সম্প্রতি দেশগুলোয়। খাদ্যাভ্যাসসহ সঠিক তাপমাত্রায় রান্না না করলে শুধু করোনা নয় যে কোনো ভাইরাস, ব্যাকটেরিয়া খাদ্যের মাধ্যমে মানবদেহে প্রবেশ করে আক্রান্ত করবেই।
এবার আসি আমাদের সকলের মধ্যে হাইজিন এবং খাদ্য নিরাপত্তা কতটা জরুরি এবং এ সব থেকে প্রতিকারের করণীয় প্রসঙ্গে।
প্রথমত, পারসোনাল হাইজিন নিজেকে সুস্থ্য রাখার প্রথম ধাপ। শুধু তাই নয়, রান্নার ক্ষেত্রেও পারসোনাল হাইজিন খুবই গুরুত্বপূর্ণ, কেননা, কোনো ব্যক্তির ভাইরাস ব্যাকটেরিয়া খাদ্যের মাধ্যমে অন্যকে ছড়িয়ে দিতে পারে যা প্রথমেই উল্লেখ করে এসেছি।
দ্বিতীয়ত, বসবাসের স্থান, ঘর, রান্নাঘর এসব স্থানে সর্বদা পরিষ্কার-পরিচ্ছন্ন রাখা খুবই জরুরি, পাশাপাশি মেঝে, ঘরবাড়ি খাদ্যের পাত্র, হাঁড়ি পাতিল, চামচ, গ্লাস ইত্যাদি ধুয়ে শুকনা রাখতে হবে। নিয়মিত পেস্ট কন্ট্রোল ঢেকে ঘরবাড়ি পোকামাকড়, কীটপতঙ্গ, ইঁদুর, তেলাপোকা মুক্ত রাখতে হবে। কেননা এ সমস্ত পেস্ট-এর মাধ্যমে বিভিন্ন ভাইরাস ব্যাকটেরিয়া ছড়ায়।
তৃতীয়ত, খাদ্য নিরাপত্তা খুবই গুরুত্বপূর্ণ। যেমনটা উপরে আলোচিত বিষয়গুলোতে পরিচ্ছন্নতা উঠে এসেছে, ঠিক তেমনি খাদ্য নিরাপত্তাও গুরুত্বপূর্ণ। আগেই বলেছি সঠিক তাপমাত্রায় খাদ্য রান্না করতে হবে। তাছাড়া শুকনা খাবারগুলো ঠাণ্ডা পরিচ্ছন্ন এবং শুকনা স্থানে রাখতে হবে। যে সকল খাবার ফ্রিজে রাখা হবে তা যেন অবশ্যই ৫° ডিগ্রি সেলসিয়াসের নিচে থাকে এবং পুনরায় গরম অবশ্যই ৬০° সেলসিয়াসের উপরে করতে হবে। যে কোনো কাঁচা খাবার ভালো করে সিদ্ধ করতে হবে কেননা যে কোনো ভাইরাস, ব্যাকটেরিয়া ৯০° থেকে ১০০° সেলসিয়াসে পুরোপুরি ধ্বংস হয়ে যায়।
যে ব্যক্তি খাদ্য পরিবেশন করবেন, রান্না করা খাবার খালি হাতে ধরা থেকে বিরত থাকতে হবে, পাশাপাশি নিজেকে হাইজিন হতে হবে। অবশ্যই রান্নার সময় চুল ক্যাপ দ্বারা ঢাকতে হবে, কেননা মাথার চুলেও অনেক ভাইরাস-ব্যাকটেরিয়া আটকে থাকে। খাদ্য দ্রব্যাদি খাদ্য পরিবেশনের পূর্বে গরম পানি দিয়ে ধুয়ে নেয়া উত্তম।
নিম্নলিখিত কিছু বিষয় জেনে রাখা খুবই জরুরি।
সকলের সুস্থতা ও সুস্বাস্থ্য কামনা করছি।
08.06.2020, MONDAY
টেলিমেডিসিন সেবা
Dear Sir/Madam,
Greetings from MBA Association!
করোনা বিষয়ক যেকোন টেলিমেডিসিন সেবা নিতে নিম্নে উল্লেখিত ডাক্তারদের সাথে যোগাযোগ করুন।
বিকাল ৫টা হতে ৭টা পর্যন্ত সরাসরি ফোনে সেবা নিন।
শিশু রোগ বিভাগঃ
অধ্যাপক ডা.বাসনা মুহুরী- ✆০১৮১৯৩১৯৫৫৯
ডাঃ কামরুন নাহার লুনা -✆০১৭৫২০০৪২৭৩
ডাঃ মোঃ শাহ আলম (সবুজ) -✆ ০১৮১৯৬১৩৬৭০
ডাঃ জি.এম. তৈয়ব আলী -✆০১৭১১৩৯৮৩৯০
মেডিসিন বিভাগঃ
অধ্যাপক ডাঃ সুযত পাল-✆০১৭১১৭৬২৫৮২
ডাঃ মাহমুদুর রহমান চৌধুরী আরিফ- ✆ ০১৭১৬৪৪২৭৩৪
ডাঃ এএসএম লুৎফুল কবির শিমুল-✆০১৮১৯০১৫৯৭৫
ডাঃ খায়রুল কবির টিপু-✆০১৭৫১৮৯৭০৪৫
ডাঃ রবিউল আলম – ✆০১৭১১১২৯৭৯৮
ডাঃ রজত শংকর রায় বিশ্বাস-✆০১৮১৯৮০৮৪৩৩
ডাঃ ইমরান আলম চৌধুরী – ✆০১৮১২৪৯২৯৬৪
ট্রপিকাল মেডিসিন এন্ড ইনফেকশাস ডিজিস
ডাঃ হাসিনা নাসরীন -✆ ০১৫৫৮১৬৬৬৪০
হৃদ রোগ বিভাগঃ
ডাঃ আশীষ দে -✆০১৮১৯৩২৯৪৯৯
ডাঃ এস এম মুইজ্জুল আকবর চৌধুরী -✆০১৮১৭২০৩৯০০
ডাঃ আবুল হোসেন শাহীন- ✆০১৮১৯৯৬৫৪৫৫
ডাঃশ্রীপতি ভট্টাচার্য -✆০১৫৫৪৩৩৫৭১৮
ডাঃ হোসেন আহমদ-✆ ০১৭১১৯৫৩৫৬২
ডাঃ রিজোয়ান রেহান -✆০১৮১৯৩৫১৮০০
রেসপিরেটরি মেডিসিন বিভাগঃ
ডাঃ সরোজ কান্তি চৌধুরী -✆০১৭৩১৪২৪২৬০
ডাঃ শিমুল কুমার ভৌমিক – ✆০১৭১১২০৫৬৭৩
ডাঃ ফজলে কিবরিয়া চৌধুরী -✆০১৬৮৬৮২৮৬২৯
এন্ডোক্রাইনোলজি (ডায়বেটিস ও হরমোন রোগ) বিভাগঃ
ডাঃ ফারহানা আখতার- ✆০১৮৭৫২৫৯২২৯
ডাঃ মাসুদ করিম – ০১৮৪১৩২৩২৫০
ডাঃ মোহাম্মদ রফিক উদ্দীন -✆০১৭৫৩২৬৩৯৪৫
ডাঃ মোহাম্মদ আবু বক্কর-✆ ০১৮৪৩১৬৯৯০০
কিডনী রোগ বিভাগঃ
অধ্যাপক ডাঃ প্রদীপ কুমার দত্ত – ✆০১৭১৩৯৯৮১৫০
ডাঃ সত্যজিৎ রায় – ✆০১৮১৪৩২৯৭৯৬
ডাঃ মেরিনা আরজুমান্দ-✆ ০১৭১৭২২৪৪২২
নিঊরো মেডিসিনঃ
ডাঃ জামান আহমেদ- ✆০১৮১৩১৫৬৫৭৮
ডাঃ অসীম কুমার চৌধুরী – ✆০১৮১৯৩২৪৪১৫
গ্যাস্ট্রোএন্টারোলজি বিভাগঃ
ডাঃ এরশাদ উদ্দীন আহমেদ-✆০১৭১১৯০৪৩১৫
ডাঃ বিনয় পাল- ✆০১৫৫২৩৬৯২২৪
ডাঃ এস এম আলী হায়দার -✆০১৬৭৪৮৯৮৭০৭
চর্ম রোগ বিভাগঃ
ডাঃ রফিকুল মওলা-✆০১৭১১৩৪১৪০৫
ডাঃ মোহাম্মদ আরিফুল আমিন – ✆০১৮১৯৩১৯৬৯৮
ডাঃ অজয় কুমার ঘোষ – ✆০১৭০৪৮৯৭৮০৭
ক্যান্সার বিভাগঃ
ডাঃ সাজ্জাদ মোহাম্মদ ইউসুফ – ✆০১৭১১৭৪৯৯৭৩
ডাঃ আলী আজগর চৌধুরী -✆০১৮১৯৩৪৫২৫২
নাক কান ও গলা বিভাগঃ
অধ্যাপক ডাঃ মোঃ মুজিবুল হক খান – ✆০১৮১৯৩১৫১১৩
ডাঃ কে.খিন উ (চ.চ) -✆০১৬৪৫৩০৯০৪৭
ডাঃ সঞ্জয় দাশ- ✆০১৫৩১৩১৩৭৫৬
ডাঃ সুপ্রন বিশ্বাস -✆০১৩১৩৫৯৯৩৭১
চক্ষু রোগঃ
ডাঃ মোহাম্মেদুল হক মেঝবাহ-✆০১৮১৮৬০৯৪৬০
ডাঃ ওয়াজেদ চৌধুরী অভি – ✆০১৮১৯১৭৩৯৯৭
ডাঃ তানজিলা আহমেদ রিয়া -✆০১৬৭০৩৮৫২২৩
সার্জারী বিভাগঃ
ডাঃ নুর হোসেন ভূইয়া শাহীন -✆ ০১৭১২৪৬৭৩১৭
ডাঃ মাইন উদ্দিন মাহমুদ –✆০১৭৭০৭৩৬১৩৯
ডাঃ ইমন কল্যান সাহা- ✆০১৮১৮৩১৯১১৯
ইউরোলজি বিভাগঃ
ডাঃ মনোয়ারুল হক শামীম -✆ ০১৮১৯৩১৯৫৪৫
ডাঃ উজ্জ্বল বড়ুয়া- ✆০১৭৩৯৫২২২৫৬
নিঊরো সার্জারী বিভাগঃ
অধ্যাপক ডাঃএসএম নোমান খালেদ চৌধুরী-✆০১৯৫৯৮৮৩৮৯৪
ডাঃ মোঃ রবিউল করিম – ✆০১৭১১৭৪৮৮৯৩
অর্থোপেডিক্স বিভাগঃ
অধ্যাপক ডাঃ চন্দন দাশ-০১৮১৯৩৮৩৪৮০
ডাঃ মোহাম্মদ হোসাইন- ০১৭১৩১০৬৪৪৫
ডাঃ মিজানুর রহমান-০১৮১৯৩১৫৫২৩
ডা.সমিরুল ইসলাম বাবু-০১৭১১১৫৫৮৯৫
স্ত্রী ও প্রসুতি রোগ বিভাগঃ
অধ্যাপক ডা.শাহানারা চৌধুরী -✆০১৮৪২৭৪৭২৮০
ডাঃ মাহাবুব আলম – ✆০১৮১৯৩৭৫০০
অধ্যাপক ডাঃ শাহেনা আখতার ✆০১৮১৯৩৩১৩৩১
ডাঃ প্রীতি বড়ুয়া – ০১৭১৩১২৩১০০
ডাঃ শ্রাবনী বড়ুয়া-০১৭১৬৩৯১০২১
ডাঃ শামীমা আখতার -০১৭১২৭৯৬২২৯
ডাঃ লতিফা জামান আইরিন-০১৮১৬০৩১০০৭
10.05.2020, SUNDAY
HOW TO PROTECT YOURSELF AND OTHERS FROM COVID 19
Dear Sir/Madam,
Greetings from MBA Association!
This is to inform you that wondering what you can do to protect yourself & your family & friends from novel coronavirus.
Know how it spreads
Everyone Should Wash your hands often
Avoid close contact
Cover your mouth and nose with a cloth face cover when around others
Cover coughs and sneezes
Clean and Disinfect
15.03.2020, SUNDAY
POSTPONED OF WORKSHOP
Dear Sir/Madam,
Greetings from MBA Association!
As we all are aware of that world situation is rapidly changing due to “COVID-19” Virus and everyday new part of this universe is getting contaminated by this virus. Our country is also affected by the virus epidemic and the situation is on the verse of critical.
Under this circumstances, Authority of Chittagong University has published a circular where they have postponed all sort of public gathering. Therefore, following the instruction given by the University Authority we are temporarily put on hold to all our workshop schedule dated on 20th March 2020.
Nevertheless, we will announce our revised schedule about value adding program for the current student of Faculty of Business Student, University of Chittagong, as soon as Authority of Chittagong University will withdraw their restriction.
Stay Safe and Thank You
20.02.2020, THURSDAY
FORTHCOMING VALUE ADDING PROGRAM FOR THE CURRENT BUSINESS STUDENTS
Dear Sir/Madam,
Greetings from MBA Association!
MBA Association, University of Chittagong (MAUC) is always concern about the current students of Faculty of Business Administration (FBA) so that they can know about the real world scenario apart of their class room learning. In continuation of that we are happily announce that with the collaboration of FBA, University of Chittagong, we are going to organize a series of programs on relevant issues. We firmly believe that these programs will help students to know about practical field of different job sectors & can assist them to set their career plan accordingly.
Tentative schedule for forthcoming career counseling programs:
More details will be notified very soon. Your kind participation and cooperation will be highly appreciated.
15.01.2020, WEDNESDAY
BLANKETS PROGRAM
Dear Sir/Madam,
Greetings from MBA Association!
All Ec members, Advisory members & others members of the Association are cordially requested to attend in the program. Details of the programs to be notified shortly.